রাত তখন গভীর। চারদিকে নীরবতা। কিন্তু সেই নীরবতার বুক চিরে রাঙ্গুনিয়ার গোচরা চৌমুহনী এলাকায় শুরু হয় মাদকের বিরুদ্ধে এক কঠোর অভিযান। জনস্বার্থে পরিচালিত এই অভিযানের নেতৃত্বে ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. কামরুল হাসান। পাশে ছিলেন রাঙ্গুনিয়া মডেল থানার পুলিশের টিম।
ধরা পড়ে দু’জন। একজন বাবুল ইসলাম (৪২), রাউজানের রমজান আলী হাটের মৃত বাচ্চু মিয়ার ছেলে। আরেকজন ফয়েজ উদ্দিন (২২), বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার বটতলি পাড়ার একরাম হোসেনের ছেলে।
তাদের অপরাধ—মাদক বহন ও সেবন।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে শুনলেন নিজেদের সাজা— তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড।
ইউএনও মো. কামরুল হাসান বলেন,
“মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। সমাজকে সুস্থ রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
মাদক— সমাজের অন্ধকার। সেই অন্ধকার দূর করতে প্রশাসনের এই উদ্যোগ যেন আলো হয়ে জ্বলে ওঠে প্রতিটি জনপদে।
প্রতিবেদন- আব্বাস হোসাইন আফতাব