বয়স হয়েছে সুমাইয়া চৌধুরী সোমা আকাশে এখন মেঘ উড়ছে যেন পাখিদের ঝাঁক শরীরে কি দাগ হয়েছে? নাকি বয়সের ছাপ! এখন দেখি হচ্ছে না আর ছেলেমেয়েদের মেলা এখন বুঝি খেলছে না
জীবনের গল্প – পায়রা আক্তার মা – বাবা নেই , তবু থেমে নেই পথ , স্বপ্ন দেখি রঙিন , হাসি মুখে যত । বড় ভাই আছেন, ছায়ার মতো পাশে ,
বই কোথায়? মাহাদীয়া আক্তার বইটা ছিল টেবিল জুড়ে, কাল রাতেও দেখেছি রে! আজ সকালে উঠেই দেখি, সেই বইটাই নেই যে তরে! আলনাতে খুঁজি, খাটের তলায়, তাও তো পাই না মন
ইচ্ছে প্রিয়ন্তী দাশ ইচ্ছে আমার পাখি হওয়ার, উড়ব সারাদিন, দূর আকাশের অপার নীলে উড়ব আমি স্বাধীন। করবে না কেউ মানা আমায় উড়ব যখন খুশি, আপন দুটি পাখা মেলে, উড়ব হাসি
গীবত সাদিয়া বিনতে শাহীন এই দুনিয়াতে ভাই, দেখি যেখানেতে, রয়েছে এক গীবতের স্থান। সামনে সে সাজে বন্ধু, তবে পিঠ পিছে — সে যে শত্রু। মিশে চলে হাসিমুখে, পেছনে করে সর্বনাশ।
অনাহারে গাজা! ফাতেমা আরজু বৃষ্টি সেই ধুলো মাখা পথটায় নীরব গোপনে ঘুমোয় প্রাণ, গাজার বুকে আঁধার নামে কাছে আসে মৃত্যুর গান। ভাঙা দরজায় ক্ষুধার চিঠি পেটে বাজে খালি ডালা, ছোট্ট
দেখি রতন কান্তি শীল দেখি গাছপালা লতাপাতা ফসলের মাঠ বিস্তীর্ণ শ্যামলিমা, দেখি বিচিত্র ফুল নদী গিরি চারদিকের উদার আকাশের নিবিড় শৈল্পিক সীমান্ত, দেখি শ্রেষ্ঠ শিল্পীর রঙ তুলির হৃদয় নিঃসৃত মনোহরা
মায়ের কথা ফারিয়া আহমেদ নদী ছোট বেলা খোকা যখন করতো মারামারি মা তখন করতো না কো খোকার সঙ্গে আড়ি। ওই মা জননী মাটির ঘরে আছে কেমন জানি! মায়ের কথা পড়লে
জুলাইয়ের রক্ত – পাঁপড়ি বড়ুয়া জুসি এটা ছিল সেই জুলাই, যেদিন জ্বলেছিল গোটা দেশ, হারিয়েছিল কত সন্তান, পিতার বুক ছিল নিঃশেষ। কারফিউ ছিল, নিস্তব্ধ রাত— তবুও ভয় ছড়াতো চারিপাশ, কাঁপতো
শুনুন হে অভিভাবক সুপর্ণা দাশ শুনুন হে অভিভাবকবৃন্দ, করুন মনে ধ্যান, কেনো প্রজন্ম ভেঙে পড়ে, পায় না সুখ-জ্ঞান। তাদের মনে দ্বিধা থাকে, সাহসে লাগে হীন, মানসিক চাপ ভেঙে দেয়, নষ্ট